কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকার কারণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আগামি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি জানান, সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় দলটির কার্যক্রম স্থগিত এবং
Read more
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, নতুন পে-স্কেল বাস্তবায়নে কিছুটা সময় লাগবে। তিনি বলেন, এ বিষয়ে একটি পৃথক কমিশন ইতোমধ্যে কাজ করছে এবং অন্তর্বর্তী সরকার একটি কাঠামো তৈরি করে রেখে যাবে,
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবির ভিত্তিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত আটটি রাজনৈতিক দল। বুধবার (১২ নভেম্বর) সকাল ১১টায় রাজধানীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সোমবার
তারিখ ছাড়া নির্বাচনের আর কিছুই বাকি নেই। সবই প্রায় চূড়ান্ত। এরপরও যথাসময়ে নির্বাচন হবে কিনা এ নিয়ে সংশয়, শঙ্কা। যেকোনো আড্ডায় বসুন একই আলাপ- নির্বাচন হবে তো? হাটে-ঘাটে একই প্রশ্ন।